বুধবার বেলা ১১টার দিকে ধানমন্ডির সেফহমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তদন্ত সংস্থার সহ-সমন্বয়ক সানাউল হক। ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত এ সংস্থা আজ ৫০তম প্রতিবেদন দিয়েছে।
সানাউল হক জানান, ‘এই নয়জনের বিরুদ্ধে ১০১ জনকে হত্যা, ধর্ষণ ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ পাওয়া গেছে। আসামিদের মধ্যে ৬ জন গ্রেফতার আছেন। বাকি তিন জন পলাতক আছেন। তারা বাজাকার বাহিনীর সদস্য ছিলেন। মামলায় সাক্ষী রাখা হয়েছে ৫২ জনকে।’
সানাউল হক বলেন, গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে সুরুজ আলী ফকির স্থানীয় আওয়ামী লীগের সমর্থক এবং আব্দুস সালাম ও জয়েন উদ্দিন জামায়াত ইসলামীর সমর্থক। তবে বাকিদের রাজনইতিক পরিচয় জানা যায় নি।
তিনি আরও বলেন, ‘মুসা বিন শমসেরে বিরুদ্ধে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা সে অনুসন্ধান চলছে। তবে তার বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ রেজিস্ট্রারে তোলা হয়নি।’
তবে কারও কাছে কোনও তথ্য থাকলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালকে জানানোর পরামর্শ দিয়েছেন সানাউল হক।
/ইউআই/এসএনএইচ/