বৃহস্পতিবার জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কার্যালয়ে এক বৈঠকে এ নির্দেশ দেন শিক্ষামন্ত্রী। আজ (৬ মার্চ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এরইমধ্যে ২০১৮ সালের প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের পাঠ্যবইয়ের পাণ্ডুলিপি প্রস্তুতসহ তা অনুমোদন নেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, নিয়মানুযায়ী প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের পাঠ্যবই জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটি (এনসিসিসি) অনুমোদন দেয়। ২০১৮ সালের পাঠ্যবই এই কমিটি সম্প্রতি অনুমোদন দিয়েছে।
বৈঠকে কর্মকর্তারা শিক্ষামন্ত্রীকে জানান, ২০১৮ সালের প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের বইয়ের পান্ডুলিপি প্রস্তুত ও অনুমোদন হয়েছে। কাগজের টেন্ডার প্রক্রিয়াও প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। সময়মত বই ছাপার সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
এ সময় শিক্ষামন্ত্রী এনসিটিবির কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘পাঠ্যবই ছাপার কাজে যেন ভুলত্রুটি না হয়, সে ব্যাপারে আরও সতর্ক থাকতে হবে। সময় মতো দরপত্র আহ্বান ও মূল্যায়ন কাজ শেষ করতে হবে। পাঠ্যবই ছাপার পূর্ণ প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে। কাগজ ও ছাপার মান যাতে ভালো হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। পাঠ্যবইয়ের বানান ও অন্যান্য ভুলত্রুটির ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের আরও সতর্কতার সঙ্গে কাজ করতে হবে।’
বৈঠকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব রুহী রহমান, এনসিটিবি’র চেয়ারম্যান প্রফেসর নারায়ণ চন্দ্র সাহা এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
/এসএমএ/ এপিএইচ/