আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন, ‘এ বছর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের দেড় ফুট উঁচু দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। বর্তমানে বাঁধের উচ্চতা ৫/৬ ফুট। গত বছর বাঁধ নির্মাণে কিছু অনিয়ম হয়েছে। সেক্ষেত্রে আমরা ৫০ শতাংশ পেমেন্ট আটকে দিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এবছরও কোনও অনিয়ম হয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ জন্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব খলিলুর রমানের নেতৃত্বে একটি এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মমতাজ উদ্দিনের নেতৃত্বে আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটি দুটি কাজ করছে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘একটি সংবাদপত্রে দেখেছি মেঘালয় থেকে আসা পানিতে ইউরেনিয়াম আছে। সেই পানি হাওরের পানিতে মিশে গেছে। তবে এটি সঠিক কিনা তা পারমাণু শক্তি কমিশন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে। কমিশনের প্রতিবেদনের ওপর পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’
/এসআই/এসএনএইচ/