বৈঠকে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম, বিচার বিভাগের সার্বিক কার্যক্রম ডিজিটাইজেশন করা এবং অ্যার্টনি জেনারেল অফিসসহ নিম্ন আদালতের জিপি ও পিপির অফিসকে সার্ভিসে রূপান্তর সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা হয়।
কমিটি নিম্ন আদালতের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ আসলে তা খতিয়ে দেখতে উচ্চ আদালতকে সাচিবিক সহায়তা দেওয়ার জন্য আইন মন্ত্রণালয়কে বলেছে। এ বিষয়ে কমিটির সভাপতি আবদুল মতিন খসরু বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের যে আস্থা রয়েছে, সেই আস্থা আরও সুদৃঢ় করতে আইন মন্ত্রণালয়কে আমরা সহায়তা করতে বলেছি।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের বিচার বিভাগ এখন পৃথক। বিশাল এই বিচার বিভাগের জন্য স্বতন্ত্র সচিবালয় এখনও নেই। সে জন্য এই সুপারিশ করা হয়েছে।’
সভায় ৩০ লাখ বিচারাধীন মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির লক্ষ্যে বিচারক নিয়োগের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করার সুপারিশ করা হয়। সভায় জনসাধারণকে লিগ্যাল এইড-এর সহায়তা দেওয়ার জন্য জেলায় তিন মাসে একটি করে কর্মশালা আয়োজন করার সুপারিশ করা হয়। এছাড়া আইনের শাসন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জনসাধারণকে জানানোর জন্য আদালত চত্বরের লিগ্যাল এইডের সেবা সংবলিত বিলবোর্ড প্রদর্শনের সুপারিশ করা হয়।
/ইএইচএস/এমএনএইচ/