ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সম্পত্তি কর্মকর্তা শামসুল আলম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে প্রতিটি হাটেই সমস্যা হচ্ছে। আমরা খবর পেয়েছি, বেশ কিছু হাটে পানি জমে গেছে। হাটের গরুসহ অন্যান্য পশুর নিরাপত্তার দায়িত্ব হাট ইজাদারের। বৃষ্টির পানি থেকে পশুকে বাঁচাতে শামিয়ানা টানানোর দায়িত্বও তাদের। এরপরও বড় ধরনের কোনও সমস্যা হলে সিটি করপোরেশন নৈতিকভাবে সেগুলো দেখবে। বৃষ্টির কারণে পরিস্থিতি কী দাঁড়ায় তা দেখে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অতিরিক্ত বর্জ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা খন্দকার মিল্লাতুল ইসলাম বলেন, ‘বৃষ্টিতে যে কোনও ধরনের প্রতিকূল পরিস্থিতি এড়াতে আমাদের প্রস্তুতি আছে। জলাবদ্ধতা নিরসনে নগরের প্রতিটি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর ও আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তার নেতৃত্বে ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম তৈরি করা আছে। এরা যেসব স্থানে জলাবদ্ধতা হয় তা সমাধানে কাজ করে। এছাড়া আমাদের একটি অত্যাধুনিক জেড অ্যান্ড সাকার মেশিন আছে। এটা দিয়ে জলাবদ্ধতা নিরসনে কাজ করা হয়।’
বৃষ্টিতে ঈদগাহ মাঠে কোনও সমস্যা হকে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ঈদগাহ মাঠের কোনও ক্ষতি হবে না। সেখানে বৃষ্টি প্রতিরোধক ব্যবস্থা নেওয়া আছে।’
আরও পড়ুন- স্টেরয়েডে বেড়ে ওঠা পশু চিনবেন যেভাবে