মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সংসদে অতিরিক্ত চাল আমদানির কারণে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হবে সংক্রান্ত জরুরি জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মনযোগ আকর্ষণ নোটিশের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি। সংসদ সদস্য নূরুল ইসলাম মিলন এই নোটিশ দেন।
কৃষকের স্বার্থ রক্ষায় সরকার সতর্ক উল্লেখ করে তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘অতিরিক্ত চাল আমদানির কারণে কৃষক যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সে বিষয়ে সরকার সচেতন আছে এবং কৃষকের স্বার্থ সম্পর্কেও সচেতন।’
মজুদ কম হওয়ার কারণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘স্থানীয় বাজার থেকে ১৫ লাখ টন চাল সংগ্রহ করা যায়নি। এ জন্য মজুদ কম। এ জন্যই চাল আমদানি করা হচ্ছে। বর্তমানে মজুদ ও খালাসের অপেক্ষায় আছে ছয় লাখ ২১ হাজার মেট্রিক টন চাল। এখন চালের কোনও সংকট নেই। গোডাউন মালিকেরা মজুদের চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু সরকার সচেষ্ট বলে সম্ভব হয়নি। ‘
তোফায়েল আহমেদ আরও বলেন, ‘বন্যার পর ফসল ভালো হয়। আগামী বছরই দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে বলে আশা করি ।’
আরও পড়ুন:
সাত লাখ রোহিঙ্গাকেও বাংলাদেশ খাওয়াতে পারবে: প্রধানমন্ত্রী