জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্টনিও গুটেরেসও বেশ কিছু প্রস্তাব দেন। সেগুলো হলো, ১. সহিংসতা বন্ধে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে, ২. জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা কার্যক্রম অবিলম্বে চালু করতে দিতে হবে, ৩. বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা করে নতুন প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। কারণ ১৯৯৩ সালের চুক্তি যথেষ্ট নয়, ৪. কফি আনান কমিশনের রিপোর্টের পূর্ণ ও দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে এবং মূল সমস্যা কারণ খুঁজে বের করতে হবে।
যুক্তরাজ্যের প্রতিনিধি তার প্রস্তাবে বলেছেন, ১. মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে অবশ্যই কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে, ২. জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা কার্যক্রম অবিলম্বে চালু করতে দিতে হবে, ৩. বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা করে নতুন প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে, ৪. কফি আনান কমিশনের রিপোর্টের পূর্ণ ও দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে, এবং জাতিসংঘ ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনকে মিয়ানমারে কাজ করতে দিতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি তার প্রস্তাবে বলেন, ১. মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে অবশ্যই মানবাধিকারকে সম্মান দিতে হবে, ২. যারা মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত তাদের নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দিতে হবে, ৩. মিয়ানমারে অস্ত্র রফতানি স্থগিত করার আহ্বান জানিয়েছে, ৪. মানবিক সহায়তা কার্যক্রম শুরু করতে হবে এবং রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন।
ফ্রান্সের প্রতিনিধি তার প্রস্তাবে বলেন, ১. সহিংসতা থামাতে হবে, ২. মানবিক সহায়তা কার্যক্রম শুরু করতে হবে, ৩. নিরাপদ প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে, ৪. সমস্যার মূল কারণ খুঁজে বের করতে রাজনৈতিক প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে, এবং মিয়ানমারের বেসামরিক সরকারকে সমর্থন দিতে হবে।
আরও পড়ুন-
‘বাংলাদেশের সঙ্গে আছি’
রোহিঙ্গা প্রশ্নে জাতিসংঘে সোচ্চার বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গার সংখ্যা এখন ৯ লাখ
সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব ছাড়াই শেষ হলো নিরাপত্তা পরিষদের রোহিঙ্গা বৈঠক