বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তারো কোনো বলেন, ‘আমরা রোহিঙ্গাদের তাদের দেশে ফিরে যেতে সহায়তা করবো।’ তখন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তার দেশ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে একটি চুক্তি চায়।’
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের নাগরিক হিসেবে পুনরায় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মিয়ানমারকে তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিতে হবে।’
রোহিঙ্গাদের দেশত্যাগের স্রোতের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘কেবল মানবিক বিবেচনায় তাদের আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ। পালিয়ে আসা অসহায় রোহিঙ্গাদের কক্সবাজার থেকে ভাসানচর দ্বীপে স্থানান্তর করা হবে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশকে তার ভিশন ২০২১ অর্জনে জাপানের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।’
তিনি দু’দেশের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক অধিকতর জোরদারে বাংলাদেশের সহযোগিতার ভূয়সী প্রশংসা করেন।
অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী, প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী, মুখ্য সচিব ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক ও জাপানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা ও বাংলাদেশে জাপানের রাষ্ট্রদূত হিরোইসু ইজোমি উপস্থিত ছিলেন। বাসস।