এ দিকে হরতালে যাতে কোনও অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয় সে জন্য রাজধানীর বিভিন্ন রাস্তায় পুলিশকে সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছে। এমনকি যান চলাচলও স্বাভাবিক আছে।
ব্যবসায়ী সোহানুর রহমান বলেন, ‘এমনিতেই সব পণ্যের দাম বাড়তি। তার ওপর বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর অজুহাতে আবারও সব পণ্যের দাম বাড়বে। ফলে আমরা খেটে খাওয়া মানুষ বিপদে পরবো।’
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত বাম দলগুলোর সংক্ষিপ্ত সমাবেশে নেতারা বলেন, বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্তে নিম্নবিত্ত ও গরীব মানুষের ব্যয় আরও বেড়ে যাবে। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন গার্মেন্টসসহ কম আয়ের মেহনতী মানুষরা। বিদ্যুতের দাম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়িভাড়াসহ নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাবে। মুনাফা করবে এক শ্রেণির লুটের ব্যবসায়ীরা, আর ব্যয় বহন করতে হবে সাধারণ জনগণকে। জনগণের ওপর এ ধরনের চরম আঘাত মেনে নেওয়া যায় না।
বাসদ নেতা কমরেড খালিদউজ্জামান রতন বলেন, ‘সকাল সাড়ে ৫টায় সিপিবির অফিস ঘেরাও করে ১০ জন নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। এ হরতালে কোনও গাড়ি ভাংচুর করা হচ্ছে না তারপরও পুলিশ সারাদেশে নেতাকর্মীদের ওপর হামলা গ্রেফতার করে ব্যানার কেড়ে নিয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই।’
আরও পড়ুন:
বামদের হরতালে বিএনপির সমর্থন