২০১০ সাল থেকে শুরু হয় থাই প্রিন্সেস মাহা চাকরি সিরিনর্ধনের ‘চিলড্রেন অ্যান্ড ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট’ প্রকল্প। এটি হলো গাজীপুর সদর উপজেলার মারিয়ালি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও উত্তরার আজমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কার্যক্রম। বিদ্যালয়ে যাওয়া শিশুদের প্রয়োজনীয় পুষ্টি জোগান ও বিদ্যালয়ে স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ নিশ্চিত করাই এর লক্ষ্য। প্রকল্পটির মাধ্যমে ওই দুটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সবজি বাগানসহ স্যানিটেশনের জন্য সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে।
রাষ্ট্রদূত জানান, থাই প্রিন্সেসের গৃহীত প্রকল্পের মাধ্যমে আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা পাওয়া গেলে ওই দুটি বিদ্যালয়ে ছাদবাগান বাস্তবায়নের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সব সহযোগিতা প্রদান করা হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) বাস্তবায়নে সরকার শতভাগ শিশুকে বিদ্যালয়ে ভর্তি করাতে সক্ষম হয়েছে। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) বাস্তবায়নে বর্তমান সরকার বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে কাজ করছে।’
বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী আর থাই রাষ্ট্রদূত। বৈঠকে আরও ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব গিয়াস উদ্দিন, ড. এ.এফ.এম. মনজুর কাদির ও যুগ্মসচিব মো. আব্দুল মান্নান।