ইইউ’র প্রত্যাশার ব্যাপারে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বলা হয়, অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশনকে সব ধরনের সহায়তা দিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বৈঠকে ইইউ’র পক্ষ থেকে বিচারবহির্ভূত হত্যা ও গুমের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বলা হয়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যদি আইন অমান্য করে, তবে সরকার এ বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করবে।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশ ইইউ’র রাজনৈতিক এবং অন্যান্য সমর্থন চাইলে তাদের পক্ষ থেকে ইতিবাচক আশ্বাস দেওয়া হয়।
বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন আইন সচিব মো. শহিদুল হক ও ইইউ’র পক্ষ থেকে নেতৃত্ব দেন রিজিওনাল অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড সাউথ এশিয়া প্রধান ক্যারেলিন জিনও।