এই অর্থ চিকিৎসা, শিক্ষা, পানি ও পয়নিষ্কাশন এবং অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যয় করা হবে বলে তিনি জানান।
সরকারের আরেকজন কর্মকর্তা বলেন, ‘বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে আমরা শুধু অনুদান গ্রহণ নেবো। কারন প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে পরিষ্কার নিদের্শনা আছে, রোহিঙ্গা ইস্যুতে কোনও ঋণ নেওয়া যাবে না।
গত এপ্রিলে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংক ও অন্যান্য দাতা সংস্থার সঙ্গে আলাপকালে তাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনার কথা জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর নির্যাতনের কারণে দেশটি থেকে বাংলাদেশে ১১ লাখ রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে।