সংবাদ সম্মেলনে আব্দুল লতিফ বলেন, ‘গত ১৪ জুলাই তারেকের সঙ্গে শেষ কথা হয় আমার মেয়ের। সে ফোনে বলেছিল তাকে সাদা পোশাকে কেউ অনুসরণ করছে। এ কথার পর থেকে আমরা তার মোবাইল বন্ধ পাই। রবিবার দিবাগত রাতে শাহবাগ থানায় তারেকের মা জিডি করতে গেলে ডিউটি অফিসার জানান, তারা তদন্ত করে জিডি নেবে।’
আব্দুল লতিফ আরও জানান, ‘তারেক কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লেখাপড়া শেষ করেছে। ছাত্রজীবনে সে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিল। ঢাকায় সে বিসিএসের জন্য কনফিডেন্স কোচিং সেন্টারে কোচিং করতে আসে। থাকতো বাড্ডায় বোনের বাসায়। আমি তাকে বলতাম চাকরি এমনিতেই হবে, আন্দোলন করা লাগবে না। সে আমাকে বোঝানোর চেষ্টা করতো। আমি বলতাম তোমার লেখাপড়া শেষ, এখন ক্যাম্পাসের দিকে যাওয়ার দরকার নেই। তবে মিছিল-মিটিং করো। কথা শুনতো না। আমি আমার ছেলের সন্ধান চাই। সে যদি অপরাধ করে থাকে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে। কিন্তু তার খোঁজ চাই আমরা।