মহাখালীতে মীমের বাসা পরিদর্শনকালে মন্ত্রী তার পরিবারকে সান্ত্বনা দেন। এ সময় সেখানে মীমের কয়েকজন সহপাঠী উপস্থিত ছিলেন। তারা দোষী গাড়িচালকের ফাঁসিসহ বেশ কয়েকটি দাবি জানান।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, ‘গাড়িচালককে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। দায়ীরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে। গাড়িতে কোনও ত্রুটি ছিল কিনা দেখা হবে। বিচার প্রক্রিয়ায় নৌমন্ত্রীর কোনও প্রভাব থাকবে না।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে দুর্ঘটনাস্থলের ওই জায়গায় ফুটওভারব্রিজ নির্মাণের দাবি জানায় মীমের সহপাঠীরা। তখন মন্ত্রী বলেন, ‘যতদিন ফুটওভারব্রিজ নির্মাণ করা না হয় ততদিন দুজন কনস্টেবল ওখানে দায়িত্ব পালন করবেন। তারা শিক্ষার্থীদের পারাপারে সাহায্য করবেন।’
প্রসঙ্গত, রবিবার (২৯ জুলাই) কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সামনে বিমানবন্দর সড়কে জাবালে নূর পরিবহনের একটি বাসের চাপায় রমিজ উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজের দুই শিক্ষার্থী দিয়া খানম মিম ও আব্দুল করিম সজীব ঘটনাস্থলেই নিহত হন। আহত হন আরও ৮-১০ জন শিক্ষার্থী। রবিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।