তিনি বলেন, ‘ফেক নিউজ দিয়েও প্যানিক সৃষ্টি করা যায়, আবার গুজব দিয়েও সেটা সম্ভব। কিন্তু ফেক নিউজ যাচাই করা অনেকটাই সহজ কিন্তু গুজব খুব অল্প সময়ের মধ্যে যাচাই করা কঠিন। দায়িত্বশীল গণমাধ্যম কোনও একটি তথ্য জানার পর সেটার সত্যতা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করে। নিশ্চিত হলে সেটা তো তখন আর গুজব থাকে না।’
জুলফিকার রাসেল বলেন, ‘সাধারণত শুধু বিরোধী দলই যে গুজব বা ফেক নিউজ ছড়ায় তা কিন্তু নয়, ক্ষমতাসীনরাও করতে পারে। কখনও কখনও ক্ষমতাসীনরা কাউকে গ্রেফতার করে বা কারও বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়ে বলে- তার বিরুদ্ধে যথেষ্ট তথ্য-প্রমাণ আছে। কিন্তু তথ্য-প্রমাণটা কী সেটা কিন্তু তারা প্রকাশ করে না। তখনই মূলধারার গণমাধ্যমের জন্য বিপদ হয়ে যায়। ফলে আমি মনে করি, গুজব বা ফেক নিউজ সব দিক থেকেই ছড়ায়।’
মুন্নী সাহার সঞ্চালনায় বৈঠকিতে অংশ নিচ্ছেন বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ডিবিসি’র সম্পাদক জায়েদুল আহসান পিন্টু, কবি ও সাংবাদিক মাসুদা ভাট্টি, আওয়ামী লীগের উপ-দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের সোশ্যাল মিডিয়া মনিটরিং টিমের এডিসি নাজমুল ইসলাম ও বাংলা ট্রিবিউনের সম্পাদক জুলফিকার রাসেল।