দুই নেতা পার্বত্য চট্টগ্রামের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। এ সময় তারা অভিমত প্রকাশ করেন যে, পার্বত্য শান্তি চুক্তির কার্যকর বাস্তবায়ন পাহাড়ে শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনবে।
রাশেদ খান মেনন বলেন, জিয়াউর রহমান পার্বত্য চট্রগ্রামে জনমিতি পরিবর্তনের জন্য সমতল থেকে গরিব মানুষদের সেখানে বসবাসের যে পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করেছেন তারই বিষময় ফল এখনও ভোগ করতে হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য সমস্যার রাজনৈতিক সমাধানের জন্য শান্তি চুক্তি সম্পাদন করেছেন। এর মধ্য দিয়ে সেখানে শান্তি ও স্থিতিশীলতার এক নতুন পর্যায় শুরু হয়। ইতিমধ্যে ভূমি কমিশনও কার্যকর করা হয়েছে এবং এর মধ্য দিয়ে পার্বত্য সমস্যার মূলে যে ভূমি সমস্যা কাজ করছে তা নিরসন হবে।
শ্রী সন্তু লারমা পার্বত্য শান্তি চুক্তির বাস্তবায়নের ওপর জোর দিয়ে বলেন, চুক্তি অনুযায়ী, অস্থায়ী সেনা ক্যাম্প প্রত্যাহার, পার্বত্য পুলিশ বাহিনী গঠন এবং ১৯০০ সালের আইন সংশোধন করা হলে পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষের আশা আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে।