মঙ্গলবার (১৪ আগস্ট) দুপুরে ঈদুল আজহা উপলক্ষে জাতীয় ঈদগাহ মাঠের নিরাপত্তাসহ সার্বিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সঙ্গে সমন্বয় সভায় এসব কথা বলেন তিনি। এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসি’র প্রধান নির্বাহী খান মোহাম্মদ বিলালসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
মেয়র বলেন, ‘আগামী ১৯ আগস্ট (রোববার) সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে ২০ আগস্ট (সোমবার) জাতীয় ঈদগাহের পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হবে। প্রতিবছরের মতো এবারও ঈদগাহ মাঠে রাষ্ট্রপতি, প্রধান বিচারপতিসহ সব ভিআইপিদের জন্য থাকছে বসার পৃথক স্থান। এছাড়া হাল্কা বৃষ্টিসহ অন্যান্য প্রকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় রয়েছে সার্বিক প্রস্তুতি।’ তাছাড়া বজ্রপাত প্রতিরোধে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানান মেয়র সাঈদ খোকন।
মেয়র খোকন আরও বলেন, ‘জাতীয় ঈদগাহে প্রায় এক লাখের বেশি মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন। তাদের ওজু ও খাবারের পানির ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ময়দানে মেডিক্যাল টিম থাকবে। এছাড়া বৃষ্টি হলে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের লোক থাকবে।’
নামাজের জন্য ময়দানের বাহিরে অবস্থানরত মুসল্লিদের ওয়াসার ‘শান্তি’ পানির বোতল দেওয়ার জন্য ওয়াসাকে বলা গয়েছে বলেও জানান মেয়র। পানির বোতল বিতরণ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনে তা কিনে নেয়ার কথাও জানান তিনি।
ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০ তারিখ থেকেই তাদের একটি টিম থাকবে। এছাড়া ঈদের দিন ২৫ জনের একটি টিম প্রস্তুত থাকবে।