সকালে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান কমিশনের চেয়ারম্যান, সদস্য ও কর্মচারীরা। পরে কমিশন কার্যালয়ে মিলাদ, দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে কাজী রিয়াজুল হক বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম হতো না, বাঙালি আজকের অবস্থানে আসতে পারতো না। বঙ্গবন্ধু তার রাজনৈতিক জীবনের অর্ধেক সময় কারাগারে কাটিয়েছেন কেবল এদেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য। অথচ একদল বিপথগামী সেনা সদস্যের চক্রান্তে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। ’
কাজী রিয়াজুল হক আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু এবং তার পরিবারের প্রতিটি সদস্য স্বাধীনতার প্রশ্নে কোনও আপস করেননি। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার জন্য কীভাবে আমরা দারিদ্র্যমুক্ত, ক্ষুধামুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠিত করতে পারি, তার জন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা চালাতে হবে। তার খুনিদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য বিদেশে পলাতক খুনিদের দেশে এনে শস্তির আওতায় আনার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে কমিশন থেকে চিঠি পাঠানো হবে।’