তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের সহায়ক পরিবেশ তৈরির দায়িত্ব মিয়ানমারের। এখন পর্যন্ত আমরা ৪০টির বেশি গ্রাম পরিদর্শন শেষ করেছি।’
জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পো বলেন, ‘পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং জাতিসংঘের মধ্যে কোনও মতপার্থক্য নেই। আমরা ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি।’
পররাষ্ট্র সচিব এম শহীদুল হক বলেন, ‘ রোহিঙ্গাদের প্রথম ব্যাচ যাওয়ার তারিখ একসঙ্গে বসে নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার। এই প্রক্রিয়াটি শুরু করা জরুরি, কারণ এটি একটি জটিল প্রক্রিয়া।’
এদিকে সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ১৫ নভেম্বর দুই হাজার ২৬০ জন রোহিঙ্গার প্রথম ব্যাচ মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন করবে।