মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকায় নবনিযুক্ত দক্ষিণ কোরীয় রাষ্ট্রদূত হু ক্যাং-ইল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এসময় প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বৈঠকের পরে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী কোরীয় রাষ্ট্রদূতকে জানান, তার সরকার দেশের তথ্য প্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে এবং এ ব্যাপারে দক্ষিণ কোরিয়া সহযোগিতার হাত প্রসারিত করলে কাজটি আরও সহজ হয়।
তিনি বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে দক্ষিণ কোরিয়াকে আরও বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ক্রমবর্ধিষ্ণু অর্থনীতির ভূয়সী প্রশংসা করে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘এটা খুবই প্রশংসার দাবি রাখে যে, বাংলাদেশ গত কয়েকবছর যাবত ৬ শতাংশের ওপরে প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে। এটি একটি বিরাট অর্জন।’
হু ক্যাং-ইল বলেন, তার দেশ বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়ন এবং বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত। বাংলাদেশের সামনে একটি উজ্জ্বল ও ইতিবাচক ভবিষ্যত রয়েছে।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে রাষ্ট্রদূত বলেন, দক্ষিণ কোরিয়া রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘ গৃহীত প্রস্তাবে তাদের সমর্থন ব্যক্ত করেছে।আমরা রোহিঙ্গাদের তাদের মাতৃভূমিতে সফল প্রত্যাবাসন প্রত্যাশা করি। দক্ষিণ কোরিয়া ইতোমধ্যে রোহিঙ্গাদের জন্য ৫০ লাখ ডলার সহযোগিতা দিয়েছে। খবর বাসস।