এর আগে সকালে ধোয়ামোছার কাজ সম্পন্ন করেছে কর্তৃপক্ষ। প্রতিবারের মতো এবারও বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করা হবে দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের।
দুপুরে স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণে জহিরুদ্দিন জালাল (বিচ্ছু জালাল) বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, দেশকে রাজাকার, আইএসআই ও জঙ্গিমুক্ত রাখতে আমাদের এবার বিভিন্ন ধরনের প্রচারণা থাকবে। বৃহস্পতিবার রাত ১২টা ১ মিটিটে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন এবং শুক্রবার সকাল ছয়টায় বিচ্ছু বাহিনীর কর্মসূচি শুরু হবে।
স্মৃতিসৌধে রাত ১২টা ১মিনিটে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন ও ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হবে। এছাড়া থাকবে অন্যান্য আয়োজন।
স্থানীয়রা জানান, প্রতি বছরই ডিসেম্বরের মাঝামাঝি রায়ের বাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে মানুষের উপস্থিতি বেড়ে যায়। ১৪ ডিসেম্বর দিনটিকে ঘিরে কর্মসূচি শুরুর একদিন আগে থেকে বিজয় দিবস (১৬ ডিসেম্বর) পর্যন্ত বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এখানে আসে, বধ্যভূমির ইতিহাস জানতে। তবে এবার জাতীয় নির্বাচনের কারণে লোকজন কম।