সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
আওয়ামী লীগের টানা তৃতীয় মেয়াদে গঠিত সরকারের প্রথম একনেক সভা এটি। তবে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের এটি ১৫তম সভা।
একনেকে অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হলো—
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘পিপিআর রোগ নির্মূল এবং ক্ষুরারোগ নিয়ন্ত্রণ’, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ‘দারিদ্র্যবিমোচনের লক্ষ্যে পুষ্টিসমৃদ্ধ উচ্চমূল্যের পুষ্টিসম্পদ উচ্চমূল্যের অপ্রধান শস্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ কর্মসূচি’ এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের বিদ্যমান ‘৭টি টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউটের উন্নয়ন ও নতুন ৬টি টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট স্থাপন’, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ‘বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের জাদুঘর ভবন সম্প্রসারণ এবং অন্যান্য ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ’, শিল্প মন্ত্রণালয়ের ‘গোপালগঞ্জ বিসিক শিল্পনগরী সম্প্রসারণ (তৃতীয় সংশোধিত)’, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের ‘যাত্রাবাড়ী (মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার)-ডেমরা (সুলতানা কামাল সেতু) মহাসড়ক (আর-১১০) ৪ লেনে উন্নীতকরণ’, নেত্রকোনার ‘চল্লিশা (বাগড়া)-কুনিয়া-মেদনী-রাজুরবাজার সংযোগ মহাসড়ক নির্মাণ’ এবং ‘গোবিন্দগঞ্জ-ছাতক-দোয়ারাবাজার (জেড-২৮০২) সড়কে বিদ্যমান ৯টি সরু ও জরাজীর্ণ সেতুর স্থলে ৯টি আরসিসিপিসি গার্ডার সেতু নির্মাণ’।
একনেক সভায় অংশ নেন অর্থমন্ত্রী ও একনেকের বিকল্প চেয়ারম্যান আ হ ম মুস্তফা কামাল, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক, তথ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী ডা. জাহিদ মালেক, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীরা।
এ ছাড়াও মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, এসডিজি’র মুখ্য সমন্বয়ক, পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
অনুমোদন দেওয়া ৮টি প্রকল্পই জিওবি’র অর্থায়নে বাস্তবায়ন হবে।