কৃষিমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘দেশের জলবায়ু ও আবহাওয়া ভুট্টা চষের জন্য উপযোগী। দেরিতে হলেও আমাদের দেশে ভুট্টা আবাদের এলাকা ও উৎপাদন দিন দিন বাড়ছে। তবে ভুট্টা উৎপাদন আরও বাড়াতে হবে। এখনও আমাদের ৩০ লাখ মেট্রিক টন ভুট্টা আমাদানি করতে হয়। দেশের পোল্ট্রি ও মৎস্য খামারে ভুট্টার বেশ চাহিদা রয়েছে। এছাড়া ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা পূরণে ভুট্টার গুরুত্ব অপরিসীম। তবে আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে দেশে গমের উৎপাদন কমে যাচ্ছে।
ড. আব্দুর রাজ্জাক জানান, আমাদের কৃষি বিজ্ঞানীদের প্রশিক্ষণ এবং দেশের আবহাওয়া উপযোগী স্বল্প সময়ের মধ্যে উৎপাদনশীল গম ও ভুট্টার জাত উদ্ভাবন করে আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিমিট এর সঙ্গে কাজ করতে চায় বাংলাদেশ।’
খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের ইন্ডাস্ট্রিজ স্থাপন ও কৃষিতে বিনিয়োগ বাড়াতে সিমিট এর সহায়তা চান মন্ত্রী। মন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমানে ভাতের ওপর নির্ভরতা কমে যাচ্ছে। গম ও ভুট্টাজাত খাবার গ্রহণ করছে বেশি। বিশেষ করে ফাস্টফুডগুলো গম ও ভুট্ট দিয়েই তৈরি হয়। ফলে গম ভুট্টার নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন করতে হবে।’