বৈঠকে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ, পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ, স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশন ও নৌ-পরিবহন অধিদফতরের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
বৈঠকে জানানো হয়, বিগত ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে চট্টগ্রাম বন্দরে ৩ হাজার ৬৬৪টি জাহাজ আসা-যাওয়া করেছে। চট্টগ্রাম বন্দর বিশ্বের সেরা ১০০টি কন্টেইনার পোর্টের মধ্যে ৭০তম স্থান অর্জন করেছে। মোংলা বন্দর থেকে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র পর্যন্ত পশুর চ্যানেলে ক্যাপিটাল ড্রেজিং প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ কোম্পানির মাধ্যমে বছরে ৪৫ লাখ মেট্রিক টন কয়লা পরিবহন করা সম্ভব হবে।
বৈঠকে উল্লেখ করা হয়, বেনাপোল স্থলবন্দরে যাত্রী চলাচলের সুবিধার্থে একটি আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল ও একটি আন্তর্জাতিক বাস টার্মিনাল নির্মাণ করা হয়েছে। ওই টার্মিনালে ভারতে গমনকারী যাত্রীরা অবস্থান সুবিধা, নিরাপত্তা সুবিধা, মহিলা ও প্রতিবন্ধী যাত্রীদের জন্য বিশেষ সুবিধাসহ অবকাঠামো উন্নয়ন করা হয়েছে।