টানেল সাইটে নদীর প্রস্থ ৭০০ মিটার এবং পানির গভীরতা ৯-১১ মিটার। প্রস্তাবিত টানেলের দৈর্ঘ্য তিন হাজার ৪০০ মিটার। ২০১৫ সালের ২৪ নভেম্বর টানেল নির্মাণে চীনের সঙ্গে চুক্তি সই হয়।
এর আগে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা আবু নাছের টিপু জানান, আট হাজার ৮৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে টানেলটি বাস্তবায়ন করছে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সেতু বিভাগ। ২০২২ সালের মধ্যে এর নির্মাণকাজ শেষ হবে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে চট্টগ্রাম শহরকে বাইপাস করে ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজারের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হবে। এতে চট্টগ্রাম শহরের যানজট কমে যাওয়াসহ সময়ও কমে যাবে।
মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে, কর্ণফুলী নদী চট্টগ্রাম শহরকে দুই ভাগে ভাগ করে দিয়েছে। এক ভাগে রয়েছে নগর ও বন্দর এবং অন্য ভাগে রয়েছে ভারী শিল্প এলাকা। কর্ণফুলী নদীতে এরই মধ্যে তিনটি সেতু নির্মিত হয়েছে। তবে এসব সেতু যানবাহন চলাচলের জন্য যথেষ্ট নয়।