ভোট স্থগিত করে দেওয়ার পর ঘটনাস্থলে যান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক গোলাম রব্বানী ও প্রশাসনের কর্তা ব্যক্তিরা। তারা সেখানে যাওয়ার শিক্ষার্থীরা ঘটনার জন্য প্রভোস্টকে দায়ী করেন ও তার পদত্যাগের দাবি তুলেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন প্রভোস্টকে অপসারণ করে।
প্রার্থী ও ভোটাররা জানান, হলের অডিটোরিয়ামে একটি কক্ষ আগে থেকেই বন্ধ ছিল। সকালে সেই কক্ষ থেকে প্রার্থী ও ভোটাররা এক বস্তা ব্যালট উদ্ধার করে। তাতে ছাত্রলীগের প্রার্থীদের নামে সিল মারা ছিল। পরে প্রার্থী ও শিক্ষার্থীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে নির্বাচনি কর্মকর্তারা ভোট বন্ধ করে দেন।
জাতীয় সংসদ, উপজেলা বা অন্যান্য নির্বাচনে সাধারণত ব্যালট পেপারে থাকা প্রার্থীর প্রতীকের ওপরে ভোটারকে সিল মারতে হয়। আর ডাকসু নির্বাচনে ব্যালটে প্রার্থীর নামের পাশে ভোটারকে ক্রস (x) চিহ্ন দিতে হয়।
প্রসঙ্গত,সোমবার সকাল ৮টা থেকে ডাকসু নির্বাচন শুরু হয়েছে। চলবে দুপুর ২টা পর্যন্ত। নির্বাচনে মোট ভোটার ৪২ হাজার ৯২৩ জন। নির্বাচনে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা অনুসারে ডাকসুর ২৫টি পদের বিপরীতে লড়ছেন ২২৯ জন।
আরও পড়ুন:
‘নীল নকশার নির্বাচন করছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন’ (ভিডিও)
প্রবেশ গেটের নিয়ন্ত্রণ ছাত্রলীগের হাতে: ভিপি প্রার্থী মোস্তাফিজ
ডাকসু নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে ছাত্রলীগ ছাড়া শঙ্কিত সবাই
সিল মারা ব্যালট উদ্ধার, কুয়েত মৈত্রী হলে ভোট স্থগিত
এক ঘণ্টা দেরিতে রোকেয়া হলের ভোটগ্রহণ শুরু
প্রথম ভোট দিতে সময় লেগেছে ৪ মিনিট
ডাকসু নির্বাচনে ভোট শুরুর আগেই লাইন
ডাকসুর ভোটগ্রহণ শুরু