সকাল সোয়া ৬টায় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে কর্মসূচি শুরু হয়। পরে সেখানে অভিযাত্রী সংগঠনের উপদেষ্টা মফিদুল হক এবং ইনাম আল হক সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন। এরপর পদযাত্রীদল মুক্তির গান গাইতে গাইতে ২৫ মার্চ কালরাতের ভয়াল স্মৃতি বিজড়িত স্থান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জগন্নাথ হলে উপস্থিত হন।সেখানে বধ্যভূমিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তারা। এসময় তাদের সঙ্গে যুক্ত হন শিক্ষাবিদ অধ্যাপক জাফর ইকবাল।
শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে জাফর ইকবাল বলেন, ‘আজকের এই দিনে আমরা কত বীর সন্তানদের হারিয়েছি। তাঁরা যে দেশটির জন্য জীবন দিয়েছে আমরা সে দেশকে সামনের দিকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাব। তাহলে তাঁদের আত্মা শান্তি পাবে।’
অভিযাত্রী দলটির পদযাত্রা ভিসি চত্বরের স্মৃতি চিরন্তনের পাশ দিয়ে শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের সামনে দিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর বাসভবন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের উদ্দেশে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা ত্যাগ করে। পরে আসাদ গেইট এলাকার মুক্তিযুদ্ধ টাওয়ার-১ এর সামনে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধা জানিয়ে অভিযাত্রীদল চলে যাবে মুক্তিযু্দ্ধ জাদুঘরের দিকে। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর থেকে পদযাত্রা যাবে জল্লাদখানা বধ্যভূমিতে। সেখান থেকে ঢাকা বোটানিক্যাল গার্ডেনের ভিতর দিয়ে যাবে রক্ষা বাঁধের চটবাড়ি ঘাট। এভাবে এটি জাতীয় স্মৃতিসৌধে গিয়ে শেষ হবে।