সোমবার (১৯ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিপরিষদের নিয়মিত বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। মন্ত্রিপরিষদের বৈঠক নিয়ে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম।
সচিব জানান, প্রতিষ্ঠান স্থাপনের জন্য এসব নীতিমালা করা হচ্ছে। প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার বিষয়টি দেখবে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়। আর কারিকুলাম প্রণয়ন ও তা পরিচালনার বিষয়গুলো দেখবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
তিনি জানান, এ ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কমিটি থাকবে। জেলায় ডিসির নেতৃত্বে ১৩ জন, উপজেলায় ইউএনও’র নেতৃত্বে ১৩ জন এবং সেনানিবাস এলাকায় কর্নেল বা ব্রিগেডিয়ার পদের সামরিক কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে ১৩ জন স্কুল পরিচালনা কমিটি চালাবেন।
একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কমপক্ষে ৭৫ জন শিক্ষার্থী থাকতে হবে, তবেই অনুমোদন পাওয়া যাবে। যেহেতু এটি বিশেষায়িত স্কুল তাই প্রতি পাঁচ শিক্ষার্থীর জন্য একজন শিক্ষক রাখতে হবে। পর্যায়ক্রমে মাস্টার্স পর্যন্ত এধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করা হবে। শর্তপূরণ করে এসব প্রতিষ্ঠান এমপিও (মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার) পাবে। নীতিমালার মধ্যে শিক্ষক নিয়োগের জন্যও আলাদা চ্যাপ্টার আছে।