তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সঙ্গে কথা বলে খুব শিগগির ভার্সিটি ও কলেজগুলোর ছাত্রাবাসে তল্লাশি চালানো হবে। ছাত্রাবাস নিয়ে আমাদের গোয়েন্দা সংস্থাও কাজ করছে।’
বুয়েটের শেরেবাংলা হলের যে কক্ষে (২০১১) আবরারকে নির্যাতন করা হয়েছে, সেই কক্ষটি ছাত্রলীগ নেতা অমিত সাহার। এ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, আমি বিষয়টি শুনেছি। ওই শিক্ষার্থী পূজায় বাড়ি ছিল। তবে অমিত সাহা কোনও ফ্যাক্ট নয়। জড়িত যেই হোক, তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। আবরারের বাবা যে মামলা করেছেন, সে মামলায় নাম নেই, তার বাইরেও কাউকে কাউকে পুলিশ আটক করেছে।
বুয়েট ও জাহাঙ্গীর বিশ্ববিদ্যালয়ে র্যাগিং হয়−এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, র্যাগিং কালচার পুরনো। বুয়েটে বেশি হয় এই কালচার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়েও হয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়েও হয়। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ রকম তথ্য আসেনি। যারা ছাত্র রাজনীতির নেতৃত্ব দেন, তাদের দায়িত্ব এসব দেখা।
শুদ্ধি অভিযান চলবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বিষয়ে পরিষ্কারভাবে বলেছেন, উনি চাচ্ছেন সুশাসন। আমাদের চ্যালেঞ্জ রাষ্ট্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।