কন্ট্রোল রুমের সহকারী পরিচালক ডা. আয়শা আক্তার বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ঝড়ের কারণে বরিশালে সাত জন আহত হয়। বর্তমানে তারা বরিশাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। অপরদিকে, ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলাতে আহত ১১ জনের মধ্যে ভর্তি আছেন ছয় জন, বাকি পাঁচ জন হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন। একই জেলার চরফ্যাশনে আহত হওয়া সাত জনের মধ্যে হাসপাতালে ভর্তি আছেন পাঁচ জন, বাকি দুই জনকে চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। অপরদিকে, পটুয়াখালীর দশমিনাতে আহত হওয়া দুই জনই হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
আয়শা আক্তার বলেন, ‘বুলবুলের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে ভোলা, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী ও চাঁদপুর—মোট ১৪ জেলার ১০৮টি উপজেলায় তিন হাজার ৯৭৮টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়। সেখানে এক হাজার ৪৮৪টি মেডিক্যাল টিম কাজ করছে।’
শরীয়তপুর এবং গোপালগঞ্জে দুই জন করে মারা গেলেও এ দুই জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় ঘোষিত ১৪ দুর্যোগপূর্ণ (বুলবুল) জেলার অর্ন্তগত নয় বলে জানান ডা. আয়শা আক্তার।