প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কেন দুর্নীতি করে টাকা বাড়াতে হবে? সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, চাঁদাবাজি, দুর্নীতি, অসৎ উপায়ে অর্থ উপার্জন করে তা দিয়ে বিলাসবহুল জীবন-যাপন, ফুটানি-ফাটানি কখনও এ দেশের মানুষ বরদাশত করবে না। অসৎ পথে উপর্জিত অর্থ দিয়ে বিরিয়ানি খাওয়ার থেকে সৎ পথে উপর্জিত অর্থে নুন-ভাত খাওয়া অনেক সম্মানের।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর আমার পরিবারের দুর্নীতি খুঁজে বের করতে গিয়ে খালেদা জিয়া ও তার পরিবারের দুর্নীতি বেরিয়ে আসে। তাদের চক্রান্ত অনেক দূর পর্যন্ত। তারা খুনি, যুদ্ধাপরাধীদের মদদ দেয়। ‘৯৬ সালে ভোটারবিহীন নির্বাচন করে তারা আবার বড় বড় কথা বলে।’ তিনি বলেন, ‘তারা যেন এই দেশে আর কোনোদিন ক্ষমতায় আসতে না পারে জনগণকে এ ব্যাপারে সচেতন করতে হবে।’
সরকার প্রধান বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের দায়িত্ব দেশের মানুষের জন্য কাজ করা। কতটুকু পেলেন সেটা একজন রাজনীতিবিদের বিবেচনার বিষয় নয়, বিবেচনার বিষয় হলো কতটুকু তিনি দিতে পারলেন সেটা। এই মানসিকতাসম্পন্ন রাজনীতিবিদের মৃত্যু নেই।’