বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো প্রস্তাবটি অনুমোদন করা হয়েছে। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাহিদা অনুযায়ী পাসপোর্ট সরবরাহ করতে পারছি না। সারা বিশ্বে আমাদের যে অ্যাম্বাসি রয়েছে, তাদের একটাই অভিযোগ তারা সময়মতো পাসপোর্ট পাচ্ছে না বা কম পাচ্ছে। যারা এই দায়িত্ব নিয়েছিল, তারা আমাদের হিসাব মতো পাসপোর্ট দিতে পারছে না। সেজন্যই একটা গ্যাপ তৈরি হয়েছে ।’
অর্থমন্ত্রী জানান, ‘খুব অল্প সময়ের মধ্যেই প্রধানমন্ত্রী ই-পাসপোর্ট উদ্বোধন করবেন। কিন্তু, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বৈঠকে জানিয়েছে, ই-পাসপোর্ট চালু হতে আরও দু-তিন মাস সময় লাগবে। প্রথম দিকে দিনে ৫০০ ই-পাসপোর্ট দেওয়া হবে; পরে এটি বাড়িয়ে দুই হাজার করে দেবে বলে সংশ্লিষ্ট কোম্পানি জানিয়েছে।’
বৈঠকে কমিটির সদস্য, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সচিব, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।