স্বাধীনতার পর রেল, নদী ও সড়কপথে ভারসাম্যপূর্ণ যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিল মন্তব্য করেছেন রেলমন্ত্রী বলেন, ‘তখন রেল বিভাগ ৩১ ভাগ পরিবহনের অংশীদার ছিল। এখন এটা কমে ১০ থেকে ১১ ভাগে নেমে এসেছে।’
নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি রেল বিভাগ যেন পরিবহনের ৩১ কিংবা ৩৫ ভাগ অংশীদার হতে পারে। একটা উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশের যে স্বপ্ন আমরা দেখছি, তার একটি মানসম্পন্ন রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার চেষ্টা করছি আমরা। ইতোমধ্যে পুরনো ব্রিজ ও লাইনগুলো সংস্কার করার প্রকল্প হাতে নিচ্ছি। আমাদের লক্ষ্য রেলকে দুর্ঘটনামুক্ত করা।’
উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্প্রসারিত হচ্ছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘পদ্মা সেতু হলে দেশে রেল সেবার পরিধি আরও বাড়বে। রেলপথে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে।’ রেলে সেবাগ্রহীতার সংখ্যা কমে যাওয়া এবং এ খাতে শ্রমিকদের সংখ্যা ধীরে ধীরে কমে এসেছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক আলমগীর মহিউদ্দিন, সংগঠনের সভাপতি মোদাব্বের হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন প্রমুখ।