প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রবাসীদের অর্থে আমাদের রিজার্ভ নিশ্চিত হয়, তারা যখন একটি কর্মস্থল থেকে ফেরেন, অনেক সময় তাদের নানাভাবে হয়রানি করা হয়। তবে, এখন অনেকটা কমে গেছে। তারপরও আমি বলবো, আমাদের দেশের যারা বিদেশে যান, তাদের কাছ থেকে থেকে বিরাট অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রাও অর্জন করি। তাদের সুবিধাগুলো দেখতে হবে। তাদের যেন কোনোরকম হয়রানি এখানে করা না হয়।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘একটা কথা মনে রাখবেন। আসলে আমার তো আর কোনও কাজ নেই। সারাদিন আমি দেশের কাজই করি। কোথায় কী হয় না হয়, টুকটাক খবরগুলো নেওয়ার চেষ্টা করি। কাজেই অনিয়ম বা ব্যত্যয় ঘটাতে গেলে সঙ্গে সঙ্গে আমার কাছে কিন্তু খবরটা চলে আসে। এটা সবাইকে মনে রাখতে হবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, বিমান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র আ ম ওবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী, বিমানের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ইনামুল বারী, বিমান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মহিবুল হক, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান, বিমানের এমডি মো. মোকাব্বির হোসেন প্রমুখ।