প্রস্তাবিত আইনের আওতায় বাংলাদেশ প্রকৌশল গবেষণা কাউন্সিল থাকবে। এ কাউন্সিলের আওতায় পূর্ত, যান্ত্রিক ও বৈদ্যুতিকসহ সব প্রকার অবকাঠামো, যন্ত্রপাতি, মালামালের নকশা প্রণয়ন, উৎপাদন, রক্ষণাবেক্ষণ ও গুণগত মান নির্ধারণ করা হবে।
কাউন্সিল পরিচালনায় একটি গভর্নিং বডির প্রস্তাব করা হয়েছে। যার চেয়ারম্যান সরকার নিয়োগ করবে। এছাড়া একটি উপদেষ্টা পরিষদ গঠনের বিধান রাখা হয়েছে, আর এর চেয়াম্যান হবেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী।
প্রস্তাবিত আইনে বলা হয়েছে, কাউন্সিল তার কাজের সুবিধান জন্য সর্বোচ্চ ৬ সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ প্যানেল থাকবে। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বাংলাদেশি বা প্রবাসী বাংলাদেশি বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, পেশাজীবী, শিল্প উদ্যোক্তা বা শিক্ষাবিদের সমন্বয়ে প্যানেল হবে।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ প্রকৌশল গবেষণা কাউন্সিল বিল আইন হিসেবে প্রবর্তন করা হলে টেকসই জাতীয় উন্নয়ন নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে পরিবেশবান্ধব ও জলবায়ু পরিবর্তন সহিষ্ণু প্রযুক্তি ও প্রকৌশল বিদ্যার কার্যকর প্রয়োগ নিশ্চিত করবে।’ এছাড়া প্রযুক্তি ও প্রকৌশল গবেষণার ক্ষেত্রে যথাযথ প্রশিক্ষণ ও পেশাগত দক্ষতার উন্নয়ন সহায়ক হবে বলেও তিনি জানান।