রবিবার (২৬ জানুয়ারি) সংসদে বিরোধী দলের সদস্য রুমিন ফারহানার প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী সংসদকে এই তথ্য জানান।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পার্বত্য এলাকার আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে স্থিতিশীলতা এবং সম্প্রীতি বৃদ্ধির লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে তা সমাধান করছেন। স্থানীয়ভাবে জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসন বিভিন্ন সময় মতবিনিময় সভার আয়োজন করে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করছে।
তিনি বলেন, এলাকায় চাঁদাবাজি বন্ধেও বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। চাঁদাবাজদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে। স্থানীয়ভাবে পাহাড়ি-বাঙালিদের মধ্যে সম্প্রীতি রক্ষায় বিশেষ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সীমান্ত এলাকার নিরাপত্তায় দেশের নিরাপত্তা বাহিনী সদা সতর্কাবস্থায় বিশেষ নজরদারিসহ সার্বক্ষণিক টহল পরিচালনা করছে। অপরাধ দমন,নারী ও শিশু পাচার প্রতিরোধ এবং মাদকপাচার বন্ধ করার লক্ষ্যে নিরাপত্তা বাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে। খবর বাসস।