জরুরি ভিত্তিতে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে ঢাকা উত্তর সিটির রিটার্নিং কর্মকর্তা আবুল কাসেম ও দক্ষিণ সিটির রিটার্নিং কর্মকর্তা আবদুল বাতেনকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে আবদুল বাতেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘যেসব কেন্দ্রে আগে থেকেই সিসিটিভি আছে সেগুলো আমরা ব্যবহার করবো। যেগুলোতে নেই সেটাতে সম্ভব হবে না।’
ইসির সিস্টেম ম্যানেজার আশরাফ হোসেন স্বাক্ষরিত নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তার জন্য যেসব কেন্দ্রে আগে থেকে সিসিটিভি রয়েছে সেখানে তা ব্যবহার করা হবে। মক ভোটিংয়ের দিন এবং নির্বাচনের আগের ও পরের দিনও ব্যবহার করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে গোপন কক্ষ সিসিটিভির আওতায় আসবে না।
সিসি ক্যামেরা ব্যবহারের বিষয়ে সার্বিক সমন্বয় ও সহায়তার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ঢাকার আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও ঢাকা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে।
আগামী ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকার দুই সিটিতে ভোটগ্রহণ হবে। আর মক ভোট হবে ৩০ জানুয়ারি। সে অনুযায়ী, ৩০ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সিসিটিভির আওতায় থাকবে ভোটকেন্দ্র।
উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মোট ভোটকেন্দ্র ১৩১৮ এবং মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ৭৮৪৬টি। আর দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মোট ভোটকেন্দ্র ১১৫০ এবং ভোট কক্ষের সংখ্যা ৬৫৮৮টি।