নির্বাচনের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, এর কী কোনও বৈধতা আছে—যেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারলো না, তাদের মতামত-রায় প্রদান করতে পারলো না? আজকের পত্রিকায় বলা হয়েছে, ইভিএমে ফল পরিবর্তন করা হয়েছে। মানবজমিন-এর প্রথমেই এই নিউজ।
বিএনপির এই সংসদ সদস্য বলেন, সংবিধান প্রণয়নের সময় যদি ভাবা হতো ৩০ শতাংশের কম ভোট পড়বে, তাহলে হয়তো তখন সংখ্যা নির্ধারণ করে দেওয়া হতো যে অন্তত ৫০ ভাগ ভোটার উপস্থিতি ছাড়া নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না।
ইসির সমালোচনা করে হারুন বলেন, বর্তমান সরকারের অধীনে এই নির্বাচন কমিশনের আমল ছাড়া অতীতে কোনও সময় স্থানীয় সরকার নির্বাচন, জাতীয় নির্বাচনে ৫০ ভাগের কম ভোটের নজির নেই মাননীয় স্পিকার। যে কারণে আমি মনে করি, সরকার এবং নির্বাচন কমিশন ভোটগ্রহণের ক্ষেত্রে টোটালি ব্যর্থ। অযোগ্য, অপদার্থ নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়া উচিত। জনগণকে এই অবস্থা থেকে অবিলম্বে তারা মুক্তি দেবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।