এর আগে রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকালে ডায়াগনসিসে ওই বাংলাদেশি শ্রমিকের করোনা ভাইরাস ধরা পড়ে। এরপর থেকে তাকে কোয়ারেন্টাইনে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
রোগীর নাম পরিচয় জানতে চাইলে মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘সিঙ্গাপুরের আইন অনুযায়ী কোনও রোগীর ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা যায় না।’
রাষ্ট্রদূত জানান, ওই শ্রমিক যে ডরমেটরিতে থাকতেন, সেখানে তার সঙ্গীদের বাইরে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। তাদের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি আগেও বাংলাদেশিদের সাবধানে থাকতে সতর্কবাণী দিয়েছি। আজও আমাদের ফেসবুক পেজ ও ওয়েবসাইটে সতর্কবাণী দেবো। যেন তারা সাবধান হয়।’