সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যৌথ কমিশন সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী লিবারেশন ওয়ার মিউজিয়াম অব বাংলাদেশ এবং কম্বোডিয়ার তোল স্লেং জেনোসাইড মিউজিয়াম গণহত্যার বিষয়ে যৌথভাবে সেমিনারসহ অন্যান্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে।
যৌথ কমিশন সভায় বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মাদ শাহরিয়ার আলম এবং কম্বোডিয়ার পক্ষে নেতৃত্ব দেন দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্টেট সেক্রেটারি ইট সোফিয়া। ২০১৪ সালে কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন সেন ঢাকা সফরের সময়ে যৌথ কমিশন বৈঠকের চুক্তি স্বাক্ষর হয়।
বৈঠকে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশ সহায়তা চাইলে কম্বোডিয়ার পক্ষ থেকে জানানো হয়, আসিয়ান কাঠামোর মধ্যে থেকে তারা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় সমর্থন জানাবে। কম্বোডিয়া আশা করে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা এই সমস্যা দ্রুত সমাধানে সহায়ক হবে।