কসমোপলিটনের মালিক নাবিল আহসান বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রধান যন্ত্র প্রকৌশলী (পশ্চিমাঞ্চল) মুহাম্মদ কুদরত-ই-খুদার হাতে পিপিই তুলে দেন।
ট্রেন চলাচল আপাতত বন্ধ থাকলেও করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন রেলওয়ের অপারেশনাল কাজের কর্মকর্তা-কর্মচারীররা। প্রতিদিন চলাচল করছে তেলবাহী ট্যাংক, কন্টেইনার ও খাদ্যবাহী ট্রেন। চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খালাসকৃত মালামালগুলো দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে দিচ্ছে। তাছাড়া সীমিত আকারে কাজ চলছে রেলের তিনটি কারখানার ওয়ার্কশপে।
নাবিল আহসান জানান, এই মুহূর্তে দরকার মানুষকে ঘরে আটকে রাখা। কিন্ত যারা খাদ্য ও প্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহের কাজে নিয়োজিত তাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়েই বের হতে হচ্ছে। সেসব মানুষদের করোনা ভাইরাস থেকে সুরক্ষার ব্যবস্থা করতেই এ উদ্যোগ।
তিনি আরও বলেন, দেশ ও জাতির এই দুর্যোগের সময় আরও বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোকেও এগিয়ে আসা উচিত। সবাই মিলেই মোকাবিলা করতে হবে এই দুর্যোগ।
বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রধান যন্ত্র প্রকৌশলী (পশ্চিমাঞ্চল) কুদরত -ই- খুদা বলেন, ‘আমাদের কর্মীদের জন্য বেশ উপকারী হবে এই সরঞ্জাম। এখন থেকে কার্গো ট্রেন চালক ও কারখানার শ্রমিকরা কিছুটা নিরাপত্তা পাবে।’ এসময় তিনিও যার যার অবস্থান থেকে করোনা মোকাবিলায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।