এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘অভিবাসী শ্রমিকরা স্ব স্ব দেশের অর্থনীতির জন্য সরাসরি অবদান রাখে এবং কোভিড-১৯ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তাদের জন্য একটি বৈশ্বিক কৌশল দরকার। অভিবাসীদের চাকরি সংরক্ষণসহ জরুরি ওষুধ, পণ্য, সেবা ও খাদ্য সরবরাহ অব্যাহত থাকতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘২০৩০ এজেন্ডাতে বলা আছে উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতি দীর্ঘমেয়াদী টেকসই হওয়ার জন্য সম্পদ প্রয়োজন এবং এই মহামারির কারণে মনোযোগ ও ওই সম্পদ যেন অন্যদিকে চলে না যায়।’
বাংলাদেশের ওপর করোনার প্রভাবের বিষয় উল্লেখ করে তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী ৩১ দফা নির্দেশনা দিয়েছেন এবং প্রায় এক হাজার ১৬০ কোটি ডলার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা দিয়েছেন। তৈরি পোশাক শিল্প ও রেমিট্যান্সের ওপর সরাসরি করোনা প্রভাব ফেলেছে।