বৃহস্পতিবার (২১ মে) মন্ত্রী তার ঢাকার সরকারি বাসভবন হতে ভিডিও কনফারেন্সে ঘূর্ণিঝড় আম্পান নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এসব কথা বলেন।
বনমন্ত্রী জানান, প্রাথমিক রিপোর্ট অনুযায়ী সুন্দরবনে বন বিভাগের ১০টির বেশি কাঠের জেটি এবং ৩০টির বেশি স্টাফ ব্যারাকের টিনের চালা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
তিনি বলেন, 'ঘূর্ণিঝড়ের ফলে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে বন বিভাগের ৬০টির বেশি পুকুরে লবণাক্ত পানি প্রবেশ করেছে। গাছগাছালির মধ্যে কেওড়া গাছ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।'
শাহাব উদ্দিন বলেন, 'সুন্দরবনের ক্ষতিগ্রস্ত অথবা ভেঙে যাওয়া গাছপালা অপসারণ করা হবে না। নিজস্ব প্রাকৃতিক ক্ষমতাবলেই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে বন। শুধু ক্ষতিগ্রস্ত অবকাঠামোগুলোর প্রয়োজনীয় সংস্কার করা হবে। পুকুরগুলোর লবণাক্ত পানি অপসারণ করা হবে, ব্যবহার উপযোগী করা হবে। প্রয়োজনে নতুন করে কিছু পুকুর খননের ব্যবস্থা করা হবে।'