অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর সার্বিক পৃষ্ঠপোষকতায় ঢাকা এ বছর ওআইসি যুব রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষে এ স্বীকৃতি জাতি হিসেবে আমাদের গর্বিত করে। আগামী বছরব্যাপী বিস্তৃত ওআইসি ইয়ুথ ক্যাপিটাল-২০২০ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ‘ঢাকা-ওআইসি ইয়ুথ ক্যাপিটাল-২০২০’ অনুষ্ঠিত হবে। ২৭ জুলাই এটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিশ্বের ৭৫টি দেশের প্রায় ১৩ শতাধিক তরুণ এতে অংশ নিতে অনলাইনে আবেদন করেছেন।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, এ আয়োজনের মাধ্যমে বিশ্বে আমাদের যুবসমাজের অমিত সম্ভাবনা তুলে ধরা হবে। আমরা বর্তমানে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের সুবিধা ভোগ করছি। এছাড়াও রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে সরকার যে মানবিক সহায়তা করছে, সেটিও বিশ্ববাসীর কাছে উপস্থাপন করা হবে।
ভার্চুয়াল আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকে যুব ও ক্রীড়া সচিব, তথ্য সচিব, ধর্ম সচিব, সংস্কৃতি সচিব এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন। বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে ওআইসি ইয়ুথ ক্যাপিটাল অনুষ্ঠানটি এবার ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হবে। গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি দুদিনব্যাপী এ আয়োজনের উদ্বোধন ঘোষণা করবেন। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে কোনও আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করা হচ্ছে। সম্মেলনের অন্যতম অংশ হিসেবে থাকবে কোভিড-১৯ পরবর্তী পরিস্থিতিতে যুবসমাজ এবং প্রযুক্তির উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিয়ে দেশ ও বিদেশের বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে সেশন।