এ বিষয়ে লেবাননে বাংলাদেশ দূতাবাসের হেড অফ চ্যান্সারি আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, বিস্ফোরণের দিন থেকে রাশেদ নিখোঁজ ছিল এবং একদিন পরে মারা যায়। লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে ওয়েবসাইটে নিখোঁজ বাংলাদেশির তথ্য জানানো হলে হাসপাতালে গিয়ে শনাক্ত করা হয় বলে জানান তিনি।
অন্যান্য বাংলাদেশিদের কি অবস্থা জানতে চাইলে আল মামুন বলেন, শতাধিক আহত হলেও বর্তমানে মাত্র তিনজন বিভিন্ন হাসপাতালে গুরুতর অবস্থায় আছেন। তাদের চিকিৎসা চলছে।