মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী আহতদের ব্যক্তিদের চিকিৎসার খোঁজ-খবর নিয়েছেন এবং এ বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, নারায়ণগঞ্জের তল্লা বায়তুল সালাহ জামে মসজিদে এসি বিস্ফোরণে দগ্ধ ৩৬ জন মুসল্লি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। শুক্রবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাতে এশার নামাজের সময় এ বিস্ফোরণ ঘটে। তাদের উদ্ধার করে ঢামেকের শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়। পরে ইনস্টিটিউটের সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘৩৬ জনের মধ্যে বেশির ভাগেরই মেজর বার্ন। প্রাথমিকভাবে অ্যাসেসমেন্ট চলছে, তবে কারও অবস্থা আশঙ্কামুক্ত নয়। দগ্ধদের অনেককে আইসিইউতে পাঠানো হয়েছে। সবকিছু শেষ না হওয়া পর্যন্ত সঠিকভাবে কতজনকে কোথায় নেওয়া হলো, সেটা বলা সম্ভব হচ্ছে না। তবে এক কথায় বলতে গেলে, বেশির ভাগেরই পুড়ে যাওয়ার পরিমাণ অনেক বেশি।’
আরও খবর: নারায়ণগঞ্জে নামাজের সময় মসজিদে এসি বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৩৬