নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে সরকারদলীয় নির্বাচনি ইশতেহারের প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে এ কর্মসূচি ২০০৯-২০১০ অর্থবছর থেকে চালু হয়। পাইলটিং কর্মসূচি হতে ধীরে ধীরে পর্যায়ক্রমে সপ্তম পর্ব পর্যন্ত ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচি সম্প্রসারিত হয়েছে। এ পর্যন্ত ৩৭টি জেলার ১২৮টি উপজেলায় এ কর্মসূচি চালু হয়েছে। কর্মপ্রত্যাশী যুবক ও যুব মহিলা, যারা শিক্ষিত (উচ্চ মাধ্যমিক তদূর্ধ্ব) এবং ২৪ থেকে ৩৫ বয়সীরা এ কর্মসূচির উপকারভোগী।
এদিকে সংসদ সচিবালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈঠকে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ভবন সংলগ্ন পরিত্যক্ত সুইমিং পুলটি ভেঙে ২৫-৩০ তলাবিশিষ্ট একটি মাল্টিপারপাস বিল্ডিং তৈরির সুপারিশ করে কমিটি।
বৈঠকে বাংলাদেশ তায়কোয়ানদো ফেডারেশনের খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণের জন্য একজন পুরুষ ও একজন মহিলা কোচ নিয়োগ, প্রশিক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক মানের স্থায়ী জায়গা/মাঠের ব্যবস্থা গ্রহণ এবং অর্থ বরাদ্দ বৃদ্ধির জন্য কমিটি সুপারিশ করে।
সভাপতি আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকবের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল, আব্দুস সালাম মুর্শেদী, জুয়েল আরেং এবং এ.এম. নাঈমুর রহমান অংশ নেন।