চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারতসহ অনেকে মিয়ানমারে বিনিয়োগ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তাদের সবাইকে বলি, আপনারা বিনিয়োগ করছেন এটি ভালো। কিন্তু ওখানে যদি অনিশ্চয়তা দেখা দেয় তবে আশাপ্রদ লাভ পাবেন না। আমাদের সাহায্য করেন শান্তিপূর্ণ প্রত্যাবাসনের জন্য।’
সাত জন রোহিঙ্গা সম্প্রতি নিহত হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এটি দুঃখজনক। আমরা দুটি প্রস্তাব করেছিলাম। কিন্তু এনজিও ও সাহায্যকারী সংস্থাগুলি তা পছন্দ করেনি।’
কাটাঁতারের বেড়া এবং ৪জি নেটওয়ার্ক কমানো সংক্রান্ত দুটি প্রস্তাবের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ৪জি বিষয়ে আপত্তি করেছিলাম। কারণ আমাদের কাছে তথ্য ছিল যে এই ৪জি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে এখানে মেয়েদের বিক্রি করা হয় এবং মানবপাচার হয়। মাদক চোরাচালান বাড়ে। কিন্তু আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে এটি নম্বর ওয়ান ইস্যু হয়ে গেল কেন ৪জি হচ্ছে না।’
কাঁটাতারের বেড়ার বিরোধিতার বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘তারা বিরোধিতা করেছিল কারণ এর ফলে ক্যাম্পগুলো জেলের মতো হয়ে যাবে। যদিও অন্যান্য দেশে এটি আছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা কিছু কিছু পিলার স্থাপন করেছি, পুরোপুরি হয়নি। আমরা এটি করতে চাই।’
আরও পড়ুন- রোহিঙ্গাদের ফেরানোর প্রশ্নে মিয়ানমারকে যা বলে এলো ভারত