প্রতিমন্ত্রীর আশা, ‘প্রতিবেশী বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্রগুলোর জনগণের পারস্পরিক ভ্রমণের মাধ্যমে এই অঞ্চলের পর্যটন শিল্প কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের কারণে সৃষ্ট বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবে। পর্যটন ও এভিয়েশন খাতে পারস্পরিক সহযোগিতা উভয়ের লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে।’
বাংলাদেশ ও ভারতের দৃঢ় বন্ধুত্বের কথা উল্লেখ করে মো. মাহবুব আলী বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় জনগণের অবদানের কথা বাংলাদেশের মানুষ সবসময়ই কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার দুই বন্ধু রাষ্ট্রের জনগণের মধ্যে আরও জোরদার সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করছে।’
এয়ার বাবল ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে করোনাভাইরাসের কারণে বন্ধ থাকা বিমান চলাচল পুনরায় চালুর মাধ্যমে দুই দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রতিমন্ত্রী। তিনি মনে করেন, এর মাধ্যমে দুই দেশের জনগণের যাতায়াত আরও সহজ ও আরামদায়ক হবে।
কোভিড-১৯ মহামারিতে সারাবিশ্বের মতো ভারতীয় এয়ারলাইনসগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ বিষয়টি উল্লেখ করে বাংলাদেশের বিমানবন্দর ব্যবহারকারী ভারতীয় এয়ারলাইনসের জন্য সব সাধারণ চার্জ কমানোর অনুরোধ জানান বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী। একইসঙ্গে আগরতলা-ঢাকা-আগরতলা ফ্লাইট চালু ও বাংলাদেশের সব বিমানবন্দরে ডিজিটাইজেশন নিয়ে কাজ করার প্রস্তাব দেন তিনি।