সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
স্পিকার নবনিযুক্ত হাইকমিশনারকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক অত্যন্ত সুদৃঢ় ও বন্ধুত্বপূর্ণ।’ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সহযোগিতার কথা স্মরণ করে স্পিকার বলেন, ‘ভারত শুধু বাংলাদেশের নিকটতম প্রতিবেশীই নয়, বিশ্বস্ত বন্ধুও।’ নবনিযুক্ত হাইকমিশনার দায়িত্ব পালনকালে দুই দেশের সম্পর্কোন্নয়নে সর্বাত্মক প্রয়াস চালাবেন বলে আশা প্রকাশ করেন স্পিকার।
ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয় উল্লেখ করে ভারতের হাইকমিশনার বলেন, ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তন, নারীর ক্ষমতায়ন, দারিদ্র্য বিমোচনসহ পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ রয়েছে তাদের।
তিনি বলেন, সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপ গঠনের মাধ্যমে সিপিএ ও আইপিইউ’র মতো আন্তর্জাতিক ফোরামে বাংলাদেশ ও ভারত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এছাড়া, সংসদ সদস্যদের পারস্পরিক সফর ও ভারতের লোকসভায় কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ উভয় দেশের সংসদীয় গণতন্ত্রকে আরও সমৃদ্ধ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন হাইকমিশনার।
এ সময় ভারতীয় হাইকমিশনারকে তার দায়িত্ব পালনকালে সব ধরনের সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।